এক জোড়া বাজরিগার পাখির দাম কত – জানতে পড়ুন।

Written by Madhobi Sen

Updated on:

বন্ধুরা, আমি আজ আপনাদের জানাবো এক জোড়া বাজরিগার পাখির দাম কত। বাংলাদেশে পাখি পালন একটি জনপ্রিয় শখে পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে বাজরিগার পাখি বা ‘বাজি‘ পাখি পালন করছে অনেক মানুষ। এর মাধ্যমে অনেকেই শখ পূরণের পাশাপাশি ব্যবসা গড়ে তুলেছে। বাজরিগার পাখির প্রতি মানুষের এই আগ্রহের কারণে পাখি পালন এখন অনেকের জন্য আয়ের উৎসও। কেউ কেউ দুই-একটি পাখি ঘরেই পালন করছে, আবার অনেকে পেশাদার খামার তৈরি করছে। খামারগুলোতে শতাধিক পাখি পালন করা হয়।

এই ব্লগে বাজরিগার পাখি পালনের পদ্ধতি, পাখির দাম, খাদ্য এবং তাদের পরিচর্যা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

WhatsApp Group Join Now

এক জোড়া বাজরিগার পাখির দাম কত

বাজরিগার পাখির দাম নির্ভর করে বিভিন্ন বিষয়ে। যেমন, পাখির প্রজাতি, রঙ, বয়স, এবং স্বাস্থ্য। ২০২৪ সালের জন্য বাজরিগার পাখির দাম নিম্নরূপ:

বাজরিগার পাখির ধরনদাম (টাকা)
সাধারণ বাজরিগার (সবুজ/নীল)৩০০ থেকে ৫০০
বিরল রঙের বাজরিগার৬০০ থেকে ১০০০
বাচ্চা পাখি২০০ থেকে ৩০০
ডিম পাড়ার উপযুক্ত জোড়া১০০০ থেকে ১৫০০

সাধারণ বাজরিগার পাখি সাধারণত সবুজ এবং নীল রঙের হয়। এদের দাম তুলনামূলকভাবে কম। বিরল রঙের বাজরিগার যেমন হলুদ বা সাদা পাখির দাম একটু বেশি হয়ে থাকে। বাচ্চা পাখি বা ছোট বাজরিগার পাখির দামও কম হয়। তবে যেসব পাখি ডিম পাড়ার উপযুক্ত, তাদের দাম বেশ চড়া।

WhatsApp Group Join Now

বাজরিগার পাখি দেখতে খুবই সুন্দর। এদের রয়েছে নানা রঙের বৈচিত্র্য। সবুজ, নীল, হলুদ, সাদা—এসব রঙের পাখি খুবই আকর্ষণীয়। বাজরিগার পাখি সহজেই মানুষের সঙ্গ পছন্দ করে। তাদের স্বভাব মিষ্টি ও বন্ধুসুলভ।

বাজরিগার পাখির কিছু বৈশিষ্ট্য:

WhatsApp Group Join Now
  • আয়ু: ৫ থেকে ৮ বছর।
  • ওজন: প্রাপ্তবয়স্ক বাজরিগারের ওজন ৩০ থেকে ৪০ গ্রাম।
  • আকৃতি: প্রায় ৭ থেকে ৮ ইঞ্চি লম্বা।
  • বংশবৃদ্ধি: প্রতি দুই মাসে এরা ডিম দেয়। একসঙ্গে ৫ থেকে ৮টি ডিম দিতে পারে।

বাজরিগার পাখি পালনের সুবিধা

বাজরিগার পাখি পালা বেশ সহজ। এদের জন্য খুব বেশি যত্নের প্রয়োজন নেই। এছাড়া অনেকেই বাজরিগার পাখি পালনকে আয়ের একটি উৎস হিসেবে গ্রহণ করছে। বাজরিগার পাখি পালার কিছু সুবিধা নিম্নরূপ:

  • সহজ পরিচালনা: বাজরিগার পাখি পালন করতে বেশি জায়গার প্রয়োজন নেই। ঘরের এক কোণে একটি ছোট খাঁচা রাখলেই হবে। পাখির যত্ন নেওয়া সহজ।
  • স্বল্প বিনিয়োগে লাভজনক ব্যবসা: যারা ব্যবসা করতে চান, তাদের জন্য বাজরিগার খামার একটি ভালো সুযোগ। অল্প বিনিয়োগে বাজরিগার পাখির খামার শুরু করা সম্ভব এবং ভালো লাভ করা যায়। পাখি পালনের মাধ্যমে নিয়মিত ডিম ও বাচ্চা পাওয়া যায়, যা ব্যবসায়িকভাবে উপকারে আসে।
  • মানসিক শান্তি: বাজরিগার পাখির সঙ্গে সময় কাটানো মানুষের মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। পাখির কিচিরমিচির শব্দ শুনলে মন ভালো হয়ে যায়। এছাড়া গবেষণায় দেখা গেছে, পাখির সঙ্গে সময় কাটানো মানসিক প্রশান্তি এনে দেয়।

বাজরিগার পাখির খাবার

বাজরিগার পাখির স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পুষ্টিকর খাবার প্রয়োজন। তাদের খাদ্যতালিকায় শস্য, ফল এবং সবজি থাকতে পারে। সাধারণত বাজারে বিভিন্ন ধরনের শস্য এবং বীজ পাওয়া যায়, যেগুলো বাজরিগার পাখির জন্য উপযুক্ত। বাজরিগার পাখির খাদ্যের তালিকা এবং দাম:

WhatsApp Group Join Now
খাদ্যের নামদাম (প্রতি কেজি)
চিনা৩০ টাকা
কাউন৩৫ টাকা
তিশি৮৫ টাকা
গুজিতিল৯০ টাকা
কুসুমফুল৮৫ টাকা
সূর্যমুখী বীজ৯০ টাকা
ক্যানারি সিড১৩০ টাকা
হ্যামসসিড২৭০ টাকা

খাবারের তালিকা থেকে দেখা যাচ্ছে, বাজরিগার পাখির জন্য চিনা, কাউন, সূর্যমুখী বীজের মতো সাধারণ শস্য ব্যবহার করা হয়। তবে খামার মালিকদের জন্য কিছু বিশেষ বীজও প্রয়োজন হতে পারে। যেমন, ক্যানারি সিড এবং হ্যামসসিড। এসব বীজ পাখির জন্য প্রয়োজনীয় প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং ভিটামিন সরবরাহ করে।

বাজরিগার পাখির যত্ন নেওয়া খুব সহজ। প্রথমত, পাখির খাঁচাটি সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে। পাখির খাঁচায় নিয়মিত পানি এবং খাবার দিতে হবে। পরিষ্কার পানির ব্যবস্থা প্রতিদিন করতে হবে। এছাড়া পাখিদের খাবারের জন্য নিয়মিত শস্য ও ফল দিতে হবে। এর মাধ্যমে পাখির স্বাস্থ্য ভালো থাকবে এবং ডিম দেওয়ার ক্ষমতাও বাড়বে।

WhatsApp Group Join Now

পাখির স্বাস্থ্যের যত্ন:

  • পাখির খাঁচা সবসময় পরিষ্কার রাখুন।
  • প্রতিদিন খাবার এবং পানি দিন।
  • পাখির শরীর পর্যবেক্ষণ করুন। অসুস্থ মনে হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
  • পাখির খাবারে শস্য ও ফল মিশ্রিত করে দিন।

বাজরিগার পাখি পালন একটি লাভজনক ব্যবসা

যারা বাজরিগার পাখি পালনকে ব্যবসা হিসেবে নেন, তাদের জন্য এটি একটি লাভজনক প্রকল্প। বিশেষ করে পাখির নিয়মিত বংশবৃদ্ধির ফলে দ্রুত পাখির সংখ্যা বাড়ানো সম্ভব হয়। একটি খামারে আপনি কয়েকশো পাখি পালন করতে পারেন। বাজারে বাজরিগার পাখির চাহিদাও রয়েছে।

WhatsApp Group Join Now

খামার মালিকেরা চাইলে পাখি সরবরাহ করতে পারেন পোষা পাখি বিক্রেতা বা অন্যান্য খামারিদের কাছে। এছাড়াও, অনলাইনে বাজরিগার পাখি বিক্রি করাও একটি ভালো ব্যবসা হতে পারে। আপনি চাইলে খামারটি বড় করতে পারেন, এতে লাভও বাড়বে।

বাজরিগার পাখি পালন এখন বাংলাদেশের অনেকের কাছেই একটি লাভজনক ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। এই পাখির রঙিন পালক এবং মিষ্টি স্বভাবের কারণে মানুষ তাদের শখের বসে পালন করতে ভালোবাসে। বাজরিগার পাখি পালন কেবলমাত্র শখের জন্যই নয়, এটি সঠিকভাবে করলে লাভজনক ব্যবসা হিসেবেও কাজ করে। আজকের এই লেখায় আমরা বাজরিগার পাখির খামার পরিচালনা, পরিচর্যা, রোগবালাই এবং এই ব্যবসার সুযোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।

WhatsApp Group Join Now

বাজরিগার পাখি পালনের মূল সুবিধা হলো এটি খুব সহজে এবং কম খরচে পালন করা যায়। ছোট খাঁচায় এই পাখিদের পালন করা সম্ভব। তাছাড়া, এদের জন্য বিশেষ কোন খাদ্যের প্রয়োজন নেই, সাধারণ পাখির খাবারেই এরা স্বাভাবিকভাবে বড় হতে পারে। পাখি পালনকারীদের জন্য বাজরিগার একটি ভালো বিকল্প হতে পারে।

খাঁচার আকার ও স্থান নির্বাচন: বাজরিগার পাখির খাঁচা অবশ্যই প্রশস্ত হতে হবে। খাঁচায় পাখির চলাচলের জন্য পর্যাপ্ত জায়গা রাখতে হবে, যেন পাখিরা সহজে উড়তে এবং বসতে পারে। প্রতিটি পাখির জন্য ২ ফুট বাই ২ ফুট জায়গা থাকা উচিত। খাঁচায় পাখির খেলার জন্য খেলনা রাখা প্রয়োজন। খাঁচার ভিতরে পাখির বসার জায়গা অবশ্যই আরামদায়ক হতে হবে।

WhatsApp Group Join Now

আলো এবং বাতাসের ব্যবস্থা: খাঁচা এমন জায়গায় রাখতে হবে, যেখানে পর্যাপ্ত আলো এবং বাতাস পৌঁছায়। পাখিরা অনেকটাই সংবেদনশীল, তাই তাদের যাতে অতিরিক্ত ঠান্ডা বা গরম থেকে বাঁচানো যায়, সেই ব্যবস্থা করতে হবে। শীতকালে খাঁচার চারপাশে উষ্ণতার জন্য গরম বাতাসের ব্যবস্থা রাখা যেতে পারে।

খাঁচা পরিষ্কার রাখা: পাখির খাঁচা নিয়মিত পরিষ্কার করা জরুরি। নোংরা খাঁচায় পাখিরা অসুস্থ হতে পারে। পাখির বিষ্ঠা এবং খাওয়ার খাবারের অবশিষ্টাংশ নিয়মিত পরিষ্কার করা উচিত।

WhatsApp Group Join Now

বাজরিগার পাখির প্রজনন প্রক্রিয়া

বাজরিগার পাখি সাধারণত প্রতি দুই মাসে একবার ডিম পাড়ে। পাখির ডিম পাড়ার পর মাদি পাখি একদিন পরপর আরও ডিম পাড়তে থাকে। প্রতি ডিম থেকে বাচ্চা ফুটতে ১৮ থেকে ২১ দিন সময় লাগে। বাচ্চা পাখি ফুটার পর সাধারণত ৪ থেকে ৫ সপ্তাহ বয়সে নিজে খাবার খেতে শেখে এবং সম্পূর্ণভাবে স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত হয়ে ওঠে।

বাচ্চা পাখির যত্ন: বাচ্চা ফুটার পর তাদের জন্য পুষ্টিকর খাবার প্রদান করতে হবে। পাখির বাচ্চাদের সময়মতো খাবার এবং পানি দেওয়া জরুরি। খাঁচায় তাদের জন্য পর্যাপ্ত জায়গা থাকতে হবে যাতে তারা নিরাপদে বেড়ে উঠতে পারে।

WhatsApp Group Join Now

বাজরিগার পাখির খাদ্য ও পানির ব্যবস্থা

খাবার: বাজরিগার পাখির খাদ্যতালিকায় সাধারণত মিশ্রিত বীজ, সবজি, এবং তাজা ফল রাখতে হবে। পাখির খাবার অবশ্যই পরিমাণমতো হতে হবে এবং তা নিয়মিত সরবরাহ করতে হবে। এছাড়া, পাখির জন্য ক্যালসিয়াম ও প্রোটিনযুক্ত খাবারও দিতে হবে, বিশেষ করে প্রজননের সময়।

পানির সরবরাহ: পাখিরা খুবই সংবেদনশীল, তাই খেয়াল রাখতে হবে যেন তাদের খাঁচায় সবসময় বিশুদ্ধ পানি থাকে। প্রতিদিন পানির পাত্র পরিষ্কার করা এবং তাতে তাজা পানি দেওয়া অত্যন্ত জরুরি।

WhatsApp Group Join Now

বাজরিগার পাখির রোগবালাই ও প্রতিরোধ

বাজরিগার পাখি সাধারণত স্বাস্থ্যবান থাকে, তবে সঠিক পরিচর্যা না হলে তারা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারে। কিছু সাধারণ রোগ এবং তাদের প্রতিরোধের উপায় নিচে আলোচনা করা হলো:

সাধারণ রোগ

রোগের নামলক্ষণপ্রতিকার
শ্বাসকষ্টঠান্ডা এবং সর্দির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারেখাঁচা উষ্ণ এবং সুরক্ষিত রাখতে হবে
ডায়রিয়াপাখি অস্বাভাবিকভাবে পানি ত্যাগ করতে পারেসঠিক খাবার সরবরাহ এবং খাঁচা পরিষ্কার রাখা
অপুষ্টিপাখি দুর্বল হয়ে পড়তে পারে এবং পালক পড়ে যেতে পারেপুষ্টিকর খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে

প্রতিরোধ ব্যবস্থা

WhatsApp Group Join Now
  1. খাঁচা পরিষ্কার রাখুন: খাঁচা এবং খাবার পাত্র পরিষ্কার রাখা খুবই জরুরি। খাঁচার ময়লা পাখিদের অসুস্থতার প্রধান কারণ হতে পারে।
  2. সঠিক খাবার দিন: পাখির জন্য পুষ্টিকর খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রজননের সময় পাখিরা বেশি পুষ্টির প্রয়োজন হয়, তাই অতিরিক্ত পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে।
  3. পাখির অবস্থা খারাপ হলে দ্রুত চিকিৎসা নিন: পাখি অসুস্থ হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

বাজরিগার পাখির বাজার এবং ব্যবসার সুযোগ

বর্তমানে বাজরিগার পাখির চাহিদা অনেক বেড়েছে। দেশে এবং বিদেশে এই পাখির চাহিদা রয়েছে। সঠিকভাবে পাখি পালন করলে বাজরিগার পাখি ব্যবসায় খুব কম সময়ে লাভবান হওয়া সম্ভব।

বাজরিগার পাখির দাম

বাজরিগার পাখির দাম সাধারণত ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। প্রজনন সক্ষম এবং সুস্থ পাখির দাম তুলনামূলকভাবে বেশি হয়। পাখির বাচ্চা বিক্রি করেও ভালো লাভ করা যায়।

WhatsApp Group Join Now

ব্যবসার শুরু

বাজার বিশ্লেষণ: বাজরিগার পাখির বাজার বিশ্লেষণ খুব গুরুত্বপূর্ণ। ক্রেতাদের চাহিদা এবং স্থানীয় বাজারের অবস্থা দেখে সঠিকভাবে খামার গড়তে হবে।

নেটওয়ার্ক তৈরি: যারা বাজরিগার পাখির খামার করছেন, তাদের জন্য একটি ভালো বিক্রয় নেটওয়ার্ক তৈরি করা গুরুত্বপূর্ণ। স্থানীয় বাজার এবং অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে পাখি বিক্রি করা সম্ভব।

WhatsApp Group Join Now

শেষ কথা

বন্ধুরা, আশাকরি এই লেখাটি পড়ে আপনি জানতে পেরেছেন এক জোড়া বাজরিগার পাখির দাম কত এবং আনুসাঙ্গিক কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। বাজরিগার পাখি পালন একটি লাভজনক এবং সহজ ব্যবসায় পরিণত হতে পারে। সঠিক পরিচর্যা, পরিষ্কার খাঁচা, পুষ্টিকর খাবার এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে বাজরিগার পাখি পালন থেকে সহজেই লাভবান হওয়া সম্ভব। বাজরিগার পাখির প্রতি ভালোবাসা এবং সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে আপনি এই শখকে একটি সফল ব্যবসায় পরিণত করতে পারবেন। খাঁচা ব্যবস্থাপনা, খাদ্য ও পানির সঠিক সরবরাহ, রোগ প্রতিরোধ এবং বাজার বিশ্লেষণ করে বাজরিগার পাখির খামার গড়া যেতে পারে।

বাজরিগার পাখি পালন একটি সুন্দর শখ যা অনেকের জন্য লাভজনক ব্যবসা হতে পারে। পাখির সহজ যত্ন এবং কম খরচে পালন করার সুবিধা রয়েছে। সঠিক পদ্ধতিতে বাজরিগার পাখি পালন করলে এটি আপনাকে মানসিক শান্তি এবং আর্থিক সাফল্য এনে দিতে পারে। পাখি পালন শখ বা ব্যবসা যা-ই হোক, বাজরিগার পাখি অবশ্যই একটি চমৎকার পছন্দ। আপনি যদি এই ধরনের তথ্য সত্যিই পছন্দ করেন তবে আমাদের ওয়েবসাইটের অন্যান্য লেখাগুলি পড়ুন, ধন্যবাদ সবাইকে।

WhatsApp Group Join Now
বাজরিগার পাখি।

Avatar of Madhobi Sen
Madhobi Sen

নমস্কার! আমি Madhobi Sen, এবং গত ৪ বছর ধরে বিভিন্ন বিষয়ে নিবন্ধ লিখছি। বিশেষ করে আজকের রেট, গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, আজকের খবর, বিনিয়োগ ও সঞ্চয়, মিউচুয়াল ফান্ড, রোজগার ও আয়, এবং শেয়ার বাজার নিয়ে লিখতে ভালোবাসি। আমি এই বিষয়গুলো নিয়ে গভীরভাবে গবেষণা করি এবং সহজ ভাষায় পাঠকের কাছে তা পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করি। আমার লক্ষ্য হলো পাঠকদের সঠিক ও প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করা, যাতে তারা বিনিয়োগ এবং সঞ্চয়ের ব্যাপারে সচেতন হয়ে উঠতে পারে।